Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st অক্টোবর ২০২৪

প্রকল্প সার-সংক্ষেপ

১।

প্রকল্পের নাম                    

বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্প

২।

উদ্যোগী বিভাগ/মন্ত্রণালয়

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়

৩।

বাস্তবায়নকারী সংস্থা             

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ

৪।

অনুমোদিত ব্যয়  (আরডিপিপি অনুযায়ী)

মোট                  : ৯৪০০০.০০ লক্ষ টাকা।

জিওবি                : ২২৩২৫.০০ লক্ষ টাকা।

প্রকল্প সাহায্য         : ৭১৬৭৫.০০ লক্ষ টাকা।

৫।

প্রকল্প মেয়াদ (আরডিপিপি অনুযায়ী)                    

০১ জানুয়ারি ২০১৮ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

৬।

প্রকল্প এলাকা

 সমগ্র বাংলাদেশ

৭।

প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য

বীমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, বাংলাদেশ ইনসিওরেন্স একাডেমী ও রাষ্ট্রায়ত্ব বীমা কর্পোরেশনসমূহের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশের বীমা খাতের উন্নয়ন।

৮।

প্রকল্পের সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য

  • বীমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং বাংলাদেশ ইনসিওরেন্স একাডেমীর সামর্থ্য ও কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি।
  • রাষ্ট্রায়ত্ব বীমা কর্পোরেশনসমূহের আধুনিকায়ন, শক্তিশালীকরণ ও সক্ষমতা  বৃদ্ধি।

৯।

প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত বিস্তারিত কার্যক্রম

  • নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সামর্থ্য বৃদ্ধিকরণ ও বাংলাদেশ ইনসিওরেন্স একাডেমীর আধুনিকায়ন।
  • বিদ্যমান আইনের আলোকে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের Governance framework ও সাংগঠনিক  কাঠামো আধুনিকায়ন
  • আইনী কাঠামো শক্তিশালীকরণ
  • ঝুঁকি-ভিত্তিক কার্যকর তত্ত্বাবধান পদ্ধতি প্রবর্তন
  • নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের কর্মপদ্ধতির সার্বিক অটোমেশন
  • তথ্য-প্রযুক্তি ও বৈদ্যুতিক অবকাঠামো নির্মাণ
  • Insurance Core Principles (ICPs ) বাস্তবায়ন
  • Mortality এবং  Morbidity tables প্রনয়ণ 
  • বীমা তথ্য বিশ্লেষণ ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং গবেষনা ও উন্নয়ন কেন্দ্র বাস্তবায়ন বীমা ব্যবস্থাপনা, নীতি ও প্রবিধি, তত্ত্বাবধান পদ্ধতি প্রভৃতি বিশেষায়িত ক্ষেত্রে সামর্থ্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা গ্রহণ
  • National Social Insurance Scheme ( NSIS ) এর সম্ভাব্যতা যাচাই
  • বীমা বিষয়ক আর্থিক শিক্ষা কর্মসূচী প্রণয়ন
  • বীমা একাডেমীর course curriculums and manuals যুগোপযোগীকরণ
  • বীমা একাডেমীর প্রশিক্ষণ সুবিধা বৃদ্ধি ও তথ্য-প্রযুক্তি অবকাঠামো নির্মাণ

১০।

প্রকল্পের সম্ভাব্য সুবিধাসমূহ

সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন :

  • বাংলাদেশে বীমা খাতের পরিসর বৃদ্ধি পাবে।
  • দেশজ জিডিপিতে বীমা খাতের অবদান বৃদ্ধি পাবে।
  • সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও  দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়তা করবে।
  • টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

বীমা খাতের উন্নয়ন :

  • দেশের বীমা খাত যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হবে।
  • বীমা খাতের কর্মকান্ডের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
  • প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনবল তৈরী হবে ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধি পাবে।
  • সকল তথ্য- উপাত্তের যথাযথ নিরাপত্তা বজায় রেখে সঠিক তথ্য পাওয়া সহজলভ্য হবে

নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ:

  • তদারকী ও নজরদারী আরও কার্যকরী হবে ও সক্ষমতা বৃদ্ধি পাব।
  • ঝুঁকিকে মূখ্য বিবেচনায় নিয়ে বীমা খাতের তত্ত্বাবধানে বিদ্যমান পদ্ধতিতে কৌশলগত পরিবর্তন আসবে।
  • বীমা খাত নিয়ন্ত্রণে অধিকতর উপযোগী নীতি ও পদ্ধতি প্রণীত হবে।
  • জালিয়াতি উদঘাটন ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হবে।

স্বার্থ সংরক্ষণ:

  • বীমা গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষার পাশাপাশি আস্থা ও সন্তুষ্টি বৃদ্ধি হবে।
  • উন্নততর গ্রাহকসেবা নিশ্চিত হবে।
  • বীমা বিষয়ে আপামর জনগোষ্ঠীর আর্থিক চাহিদা ও আর্থিক পরিকল্পনা সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি হবে।

রাষ্ট্রায়ত্ব বীমা কর্পোরেশনসমূহের সক্ষমতাবৃদ্ধিকরণ:

  • প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে।
  • গতানুগতিক পণ্যের পাশাপাশি গ্রাহকদের প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে উপযুক্ত নতুন বীমা পণ্য উদ্ভাবন হবে।
  • বীমা সেবা বিতরণ এবং সম্পদ-দায় ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী হবে।
  • পুনঃবীমা পদ্ধতি আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী হবে।